অফারটি সীমিত সময়ের জন্য
এখনই কিনুনইনসুলিন প্লান্ট এই ভেষজ উদ্ভিদটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী। কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমানো, কিডনির স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী এই ভেষজ উদ্ভিদটি। এছাড়াও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ব্লাড প্রেসার, চামড়ার সমস্যা, রক্তে সুগারের পরিমাণ কমানো সহ একাধিক রোগের পক্ষে উপকারী ইনসুলিন।
১. রক্তের সুগার কমাতে সাহায্য করে।
২. রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৩. ইনসুলিনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।
৪. ইনসুলিনের ইনজেকশন নেওয়ার পরিবর্তে আপনি গাছের পাতা খেতে পারেন।
১০০% প্রাকৃতিক, সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত।
নিয়মিত নিয়ম মেনে সেবনে ১০০% কার্যকরী।
পোডাক্ট হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করার সুযোগ।
শতভাগ পিউরিটির নিশ্চয়তা!
"গুণগত মান অনেক ভালো, আমি সবাইকে এটি ব্যবহারের পরামর্শ দেব।"
- সুমাইয়া আক্তার"এই পণ্যটি ব্যবহার করে আমি সত্যিই সন্তুষ্ট! এটি অত্যন্ত কার্যকর।"
- রাহাত খান"অসাধারণ একটি পণ্য! আমি আমার পরিচিত সবাইকে এটি ব্যবহারের পরামর্শ দেব।"
- আরিফ আহমেদ"দীর্ঘদিন ধরে এমন কিছুই খুঁজছিলাম! সত্যিই কার্যকরী, সবার উচিত এটি ব্যবহার করা।"
- তামিম আহমেদডায়াবেটিস দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ন্ত্রিত?
প্রতিদিন ২-৩ বার করে ঔষধ ও ইনসুলিন নিতে হয়?
ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা হচ্ছে?
যৌন ইচ্ছা ও ক্ষমতা কমে যাচ্ছে?
ঘন ঘন পিপাসা অনুভব করেন?
রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে পারেন না?
চোখে ঝাপসা দেখা শুরু করেছেন?
সবসময় শরীর দুর্বল মনে হয়?
কাঁচা পাতা খাওয়া:
প্রতিদিন সকালে ১টি পাতা এবং বিকালে ১টি পাতা ধুয়ে খালি পেটে চিবিয়ে খাবেন।
চা হিসেবে খাওয়া:
ইনসুলিন প্ল্যান্টের ২-৩ টি পাতা গরম পানিতে ৫-১০ মিনিট সেদ্ধ করে চা তৈরি করা যায়।
গুঁড়া করে খাওয়া:
পাতা শুকিয়ে গুঁড়া করে প্রতিদিন সকালে ১ চা চামচ গুঁড়া এক গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
কত দিন পর ফল পাবেন?
১২-১৫ দিন খাওয়ার পর ডায়াবেটিস চেক করবেন ইনশাআল্লাহ্ ভালো রেজাল্ট বুঝতে পারবেন।
চারার সংখ্যাঃ একটি প্যাকেটে ১ টি ইনসুলিন প্ল্যান্টের চারা থাকবে।
চারা গাছটি বড় হতে কমপক্ষে ৩০-৪৫ দিন সময় লাগবে।
গাছের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো গাছটি সহজে মারা যায় না
তাই পাতা হলুদ হয়ে গেলেও গাছটি লাগিয়ে রাখলে ১০/১৫ দিনে গাছটি আবার সতেজ হয়ে উঠবে ।